যারা বিদেশে বসে দেশের বিরূদ্ধে ষড়যন্ত্র, অপপ্রচার ও বিষোদগার করে, তাদের তালিকা তৈরির জন্য প্রবাসীদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে শনিবার রাতে আবুধাবির একটি হোটেলে আরব আমিরাত প্রবাসী বাংলাদেশিদের আয়োজিত সম্বর্ধনায় মন্ত্রী এ আহবান জানান।
রোববার (১০ মার্চ) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক মীর আকরাম উদ্দীন আহম্মদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
মন্ত্রী বলেন, “বিদেশে বসে দেশের বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্র, অপপ্রচার ও বিষোদগার করে, তাদের তালিকা তৈরি করুন।” ”সরকার তদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে বদ্ধপরিকর”।
প্রসঙ্গত, বিদেশে সরকারের সমালোচনা করা কিংবা সরকারের ভাষায় ‘অপপ্রচারকারীদের’ বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে এর আগেও সরকারের নানা পর্যায় থেকে কথা বলা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ই–মেইলে হুমকি দেওয়ার ঘটনার সঙ্গে জড়িত অভিযোগে দ্বীন ইসলাম ও কবির হোসেন নামে দুই প্রবাসীকে গত ২৯ জানুয়ারি সৌদি আরব সরকারের সহায়তায় গ্রেফতার করে সাইবার ক্রাইম আন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি)।
সৌদি সরকারের সহায়তায় তাদেরকে শনাক্ত করে দেশে ফেরানো হয়েছে বলে তখন জানানো হয়।
২০২৩ সালের এপ্রিলে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) পাবলিক রিলেশন সেন্টারের ই-মেইলে প্রধানমন্ত্রীকে হত্যা করার হুমকি দেওয়া হয় বলে জানানো হয়। সিটিটিসি’র পক্ষ থেকে তখন বলা হয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সৌদি সরকারের কাছে আবেদন করে ওই দুজনকে গত ২৯ জানুয়ারি দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
এছাড়া বিদেশে সরকারের সমালোচনা করায় একাধিক ব্যক্তির পরিবারের সদস্যরা হামলা, হেনস্তা ও মামলার শিকার হয়েছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে।যারা বিদেশে বসে দেশের বিরূদ্ধে ষড়যন্ত্র, অপপ্রচার ও বিষোদগার করে, তাদের তালিকা তৈরির জন্য প্রবাসীদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে শনিবার রাতে আবুধাবির একটি হোটেলে আরব আমিরাত প্রবাসী বাংলাদেশিদের আয়োজিত সম্বর্ধনায় মন্ত্রী এ আহবান জানান।
রোববার (১০ মার্চ) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক মীর আকরাম উদ্দীন আহম্মদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
মন্ত্রী বলেন, “বিদেশে বসে দেশের বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্র, অপপ্রচার ও বিষোদগার করে, তাদের তালিকা তৈরি করুন।” ”সরকার তদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে বদ্ধপরিকর” – বলেন তিনি।
প্রসঙ্গত, বিদেশে সরকারের সমালোচনা করা কিংবা সরকারের ভাষায় ‘অপপ্রচারকারীদের’ বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে এর আগেও সরকারের নানা পর্যায় থেকে কথা বলা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ই–মেইলে হুমকি দেওয়ার ঘটনার সঙ্গে জড়িত অভিযোগে দ্বীন ইসলাম ও কবির হোসেন নামে দুই প্রবাসীকে গত ২৯ জানুয়ারি সৌদি আরব সরকারের সহায়তায় গ্রেফতার করে সাইবার ক্রাইম আন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি)।
সৌদি সরকারের সহায়তায় তাদেরকে শনাক্ত করে দেশে ফেরানো হয়েছে বলে তখন জানানো হয়।
২০২৩ সালের এপ্রিলে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) পাবলিক রিলেশন সেন্টারের ই-মেইলে প্রধানমন্ত্রীকে হত্যা করার হুমকি দেওয়া হয় বলে জানানো হয়। সিটিটিসি’র পক্ষ থেকে তখন বলা হয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সৌদি সরকারের কাছে আবেদন করে ওই দুজনকে গত ২৯ জানুয়ারি দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
এছাড়া বিদেশে সরকারের সমালোচনা করায় একাধিক ব্যক্তির পরিবারের সদস্যরা হামলা, হেনস্তা ও মামলার শিকার হয়েছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে।